চুরি যাওয়া মোবাইলে কোন সিম ব্যাবহার হচ্ছে,কোথায় আছে জানা যাবে সহজে!
আজকের দিনে স্মার্টফোনের প্রয়োজনীয়তার কথা বলাটাও অত্যুক্তি। স্মার্টফোনগুলো শুধু মানুষের কথা বলার চাহিদাই মেটায় না, বরং প্রাত্যহিক জীবনের এক গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হয়ে পড়েছে।
ব্যক্তিগত, পেশাগত ও সামাজিক জীবনের একটি নির্ভরযোগ্য তথ্যের ভাণ্ডার হয়ে উঠছে হাতের মুঠোয় থাকা ফোনটি। কিন্তু সাধের ফোনটি চুরি হয়ে গেলে যেন আকাশ ভেঙে পড়ে মাথায়। ফোন হারানোর পর তা পাওয়ার জন্য কত চেষ্টা না করে থাকেন আপনি। এমনও হয়েছে থানায় ডায়েরিও করতে হয়েছে।
এমন পরিস্থিতিতে মোবাইল হারালে সেটি ফিরে পাওয়ার জন্য রয়েছে একটি এ্যাপস। যেটি আপনার মোবাইলে কোন সিম ব্যবহার হচ্ছে তা আপনাকে জানিয়ে দেবে।
অ্যাপসটির নাম হচ্ছে- Sim Card Change notifier. প্লেস্টোর থেকে ফ্রিতেই ডাউনলোড করতে পারবেন গেমটি। এই হচ্ছে অ্যাপসের লিংক- Sim Card Changer Notifier.
অ্যাপসটি ইনস্টল করার পর অ্যাপসটি দেখবেন আর খুঁজে পাচ্ছেন না। এটি ইনস্টলের সঙ্গে সঙ্গেই হাইড হয়ে যায়। ডিফল্ট অ্যাপ হিসেবে সেট করলে চোর নিজেও অ্যাপস রিমুভ করতে পারবে না।
ইনস্টলের পর প্লেস্টোরে আবার অ্যাপসটির নাম লিখে সার্চ করুন সেখান থেকে ওপেন করতে পারবেন। অথবা মোবাইলের কি-প্যাডে ##7777 ডায়াল করুন।
এ রকম একটি স্ক্রিন আসবে। সেখানে Owner name-এর জায়গায় নিজের নাম লেখুন এবং Trusted Number-এ সেই নাম্বারটি দেবেন, যেখানে আপনি মেসেজ পেতে চান। অর্থাৎ ট্রাস্টেড নাম্বারেই আপনার মেসেজ চলে যাবে।
এবার ছবিতে দেয়া লাল মার্ক করা অংশে প্রেস করে সেটিংসে যান, ২নং অপশনের Number to show the app সিলেক্ট করুন। পছন্দমতো ৬ ডিজিটের নাম্বার দিন, যদিও অ্যাপসে আগে থেকেই ##7777 নাম্বারটি সেট করা থাকে। তাই এটিও রাখতে পারেন। এবার তার নিচের লোকেশন সেন্ডিং টাইম ইন্টারভ্যাল সেট করে ফেলুন। ব্যাস! আপনার অ্যাপস কাজ করার জন্য রেডি।
এখন থেকে যখনই কোনো নতুন সিম প্রবেশ করানো হবে, সঙ্গে সঙ্গে তার বর্তমান অবস্থান এবং মোবাইল নাম্বারসহ চলে আসবে আপনার কাছে।
প্রকৃত বন্ধুর গুণাবলি জেনে নিন বন্ধুত্ব করার আগে!
প্রকৃত বন্ধুর গুণাবলি
বিখ্যাত সমাজসেবক হেলেন কেলারের কথা মনে আছে? যিনি বলেছিলেন, ‘‘একাকী আলোয় হাঁটার চেয়ে একজন বন্ধুর সাথে অন্ধকারে হাঁটা উত্তম।’’
আর জনপ্রিয় গায়ক অঞ্জন দত্তের সেই গানটির কথা-
“বন্ধুত্বের হয় না পদবী
বন্ধু তুমি কেঁদো না
বন্ধু সবুজ চিরদিন
বন্ধুত্বের বয়স বাড়ে না।
হয়তো তোমার বারান্দায়
থাকবেনা আমার জামা
তবুও মনের জানালায় অবাধ আনাগোনা
বন্ধু তোমার আমি তাই, অন্য দাবি রেখো না।।’’
সব নিয়ম অনিয়ম, বিশ্বাস, নির্ভরত আর বাধভাঙ্গা সম্পর্কের মিলনস্থল হচ্ছে বন্ধু। যে কথা কাউকে বলা যায় না, তার আগল অকপটে খুলে দেয়া যায় বন্ধুর সামনে। বন্ধু কখনো শিক্ষক, কখনো সকল দুষ্টুমির একমাত্র সঙ্গী। মনের বাঁধ ভাঙা উচ্ছ্বাস, আবেগ আর ছেলেমানুষী হুল্লোড়ের অপর নামই তো বন্ধুত্ব। চলার পথে যে সম্পর্কে থাকেনা জাতিভেদ, যে সম্পর্ক থাকে সব বাঁধনের ঊর্ধ্বে। সেই তো বন্ধু। অর্থ দিয়ে কেনা যায় না বন্ধুত্ব, কিংবা গায়ের জোরেও হয় না বন্ধুত্ব। বন্ধুত্বের জন্য চাই শুধু গুণ। আসুন জেনে নিই একজন ভালো বন্ধুর কিছু গুণাবলি।
প্রতি মুহূর্তের স্বতঃস্ফুর্ততা
দু’জন মানুষকে পাশাপাশি রেখে বন্ধু হতে বললে বন্ধুত্ব হয় না। প্রেমের মতোই বন্ধুত্বও সাবলীল এবং স্বতঃস্ফুর্ত। ফলে প্রিয় বন্ধুরা কখনওই একসঙ্গে চুপচাপ থাকে না। তারা প্রাণবন্ত এবং উচ্ছল থাকে। যদি কথাই বলতে ইচ্ছা না করে তাহলে সেই বন্ধুত্ব না করাই ভালো। জোর করে অন্তত বন্ধুত্ব হয় না ৷
বন্ধুত্ব চিরকালের
প্রিয় বন্ধু চিরদিনের। হতে পারে দু’জনে আলাদা কলেজ গিয়েছেন, আলাদা শহরে জীবন-যাপন করেন, প্রাত্যহিক জীবনের নানা কর্মকান্ডে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন, কিন্তু এত কিছুর পরও ভালো বন্ধুত্ব কখনোই হারিয়ে যায় না। দুজন ভালো বন্ধু কখনোই একে অপরকে ভুলে যাবে না, বরং আরো বেশি করে একে অপরকে মনে করবে এবং সময় পেলেই একে অপরের সঙ্গে দেখা করে খুনসুটি করবে, এমনই হতে হবে বন্ধুত্ব। রাগ অভিমান করে পরস্পরকে ভুলে গেলে সেটা কখনোই প্রকৃত বন্ধুত্ব নয়। যেকোনো উপায়ে একে অপরের সাথে যুক্ত থাকা এবং মনের ভাব আদান-প্রদান করার চেষ্টার মধ্য দিয়ে বন্ধুত্বকে জিইয়ে রাখতে হয়।
বন্ধুত্বে বিশ্বস্ত থাকা
কথায় আছে বিশ্বাস ভালোবাসার শক্তি। আর বন্ধুত্বে বিশ্বাস রক্ষা করা খুবই জরুরি। তৃতীয় কোনো পক্ষের কথার সূত্র ধরে বন্ধুত্বের বিশ্বাসভঙ্গ কখনোই কাম্য নয়। প্রকৃত বন্ধুকে এ বিষয়টি সবসময় মাথায় রাখতে হয়, তবেই তো প্রকৃত বন্ধুত্ব হয়।
দুঃসময়ে পাশে থাকা
এক বন্ধুর বিপদে চিন্তা-ভাবনা ছাড়াই অন্য বন্ধুর সাড়া দেওয়াই হচ্ছে প্রকৃত বন্ধুত্বের পরিচয়। প্রয়োজনে সময়ে অসময়ে বন্ধুর বিপদে তাকে সাহায্য করা। যে বন্ধুর জন্য আপনি এমন করতে পারবেন এবং যে বন্ধু আপনার পাশে সর্বদা থাকতে পারবে, সে-ই আপনার সত্যিকার বন্ধু।
বন্ধুত্বের ইচ্ছেকে সম্মান জানানো
বন্ধুর ইচ্ছাকে সবসময় সম্মান জানানো উচিত। যদি তা পছন্দ না হয়, তবে সরাসরি বলুন। সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ থাকা অবশ্যই জরুরি। সমালোচনা করুন, তবে কটুক্তি নয়। তবে সমালোচনার ভাষা ব্যবহারে সচেতন হওয়ায় খুবই প্রয়োজন। একবার ভুল হলে তাকে ছুঁড়ে না ফেলে তা শুধরে নেওয়াই প্রকৃত বন্ধুর দায়িত্ব। বন্ধুর প্রতি বিনয়ী হওয়া বন্ধুত্বের প্রধান হাতিয়ার।
বন্ধুর প্রকৃত শুভাকাঙ্ক্ষি হওয়া
ভালো বন্ধু সবসময় বন্ধুর ভালো চায়। নিজের ভালো হোক সকলেই চায়, তবে তার জন্য বন্ধুর ক্ষতি হোক এমন ভাবা কিন্তু প্রকৃত বন্ধুর পরিচায়ক নয়। প্রকৃত বন্ধু চাইবেন তার নিজের উন্নতির পাশাপাশি আপনারও উন্নতি হোক। যেখানে কিংবা যত দূরেই থাকুন না কেন, বন্ধুর কল্যাণ কামনাই প্রিয় বন্ধুর পরিচায়ক
বন্ধুত্বে সৎ থাকা
বন্ধুত্বে অবশ্যই সৎ থাকতে হবে। মিথ্যা তথ্য কিংবা ধারণা দিয়ে বন্ধুত্বের সম্পর্ক গড়া যায়, কিন্তু গড়লেও তা কখনোই দীর্ঘস্থায়ী হয় না। আপনি যা সেটাই প্রকাশ করা এবং অযথা কৃত্রিমতা বর্জন করে নিজের ব্যক্তিত্বকে প্রদর্শনের মধ্য দিয়ে বন্ধুর কাছে স্বচ্ছ ধারণা তুলে ধরাই হচ্ছে প্রকৃত বন্ধুর দায়িত্ব। মনের মতো বন্ধু পেতে সততার কোনো বিকল্প নেই। সততা প্রিজারভেটিভ ছাড়াই সম্পর্কের বৃক্ষকে সতেজ রাখে।
বন্ধুকে সময় দেওয়া
দীর্ঘদিনের বন্ধুরা একে অন্যের পেছনে সময় ব্যয় করে। মানুষের পারিপার্শ্বিক অবস্থা প্রতিনিয়ত সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তিত হয়। বন্ধুরা হয়তো আগের মতো সময় দিতে পারে না। এর ফলে যে দুই বন্ধুর মধ্যে সম্পর্কের ব্যাঘাত ঘটবে তা কিন্তু না। নতুন বন্ধুদের পাশাপাশি পুরোনো সম্পর্কগুলোকে ঝালাই করে নিতে হয় প্রতিনিয়ত। দৈনন্দিন ব্যস্ততায় পুরোনো বন্ধুত্বকে হারিয়ে ফেলা একদমই উচিত নয়। আপনার বন্ধু আর আপনার মাঝখানে কেবল এক মুঠোফোন দূরত্ব। বন্ধুকে মনে করুন, পুরোনো স্মৃতি রোমন্থন করুন।
ভালো শ্রোতা হওয়া
বন্ধুত্বে ভালো শ্রোতা হওয়াও খুব জরুরি। বন্ধুর সাথে আড্ডায় কেবল নিজের কথাগুলোকেই প্রাধান্য দেওয়া উচিত নয়। বন্ধুকেও কথা বলতে দেওয়া এবং আলোচনায় উৎসাহিত করার মধ্য দিয়ে দুজনের ভালো লাগা, মন্দ লাগা পরষ্পরের বুঝে নিতে সহজ হয়। বন্ধুর সমস্যাগুলোকে গুরুত্ব দেওয়া, বন্ধুর কাছে গুরুত্বপূর্ণ এমন বিষয় নিয়ে উপহাস না করাই প্রকৃত বন্ধুর দায়িত্ব। বন্ধু মানেই কেবল আমার সবটুকু কথা তাকে বলে ফেলা নয়, বরং তার কথাগুলোকেও আপন করে নেওয়া।
বন্ধুত্বকে টিকিয়ে রাখতে শেখা
বন্ধুত্ব টিকিয়ে রাখা অনেক কঠিন কাজ। তবে একজন প্রকৃত বন্ধু সব সময়ই সম্পর্ককে প্রাধান্য দেন। তবে অনেকেই জানে না যে বন্ধুত্ব কিভাবে টিকিয়ে রাখতে হয়। ফলে কারণে-অকারণে নানা সমস্যা সৃষ্টি হয়, দূরত্ব তৈরি হয়, বন্ধুত্ব ক্রমেই হারিয়ে যায়। বিপরীতে যারা দীর্ঘদিন বন্ধুত্ব টিকিয়ে রাখতে চান তাদের থাকতে হবে স্বাভাবিকতা আর প্রাণ চাঞ্চল্য। বন্ধুত্বের মাঝে ভুল বোঝাবুঝি, রাগ, অনুরাগ, ব্যস্ততা, এড়িয়ে চলা, নার্ভাস ভাব ইত্যাদি দূরে রাখা শিখতে হয়।
আসল ডিম চেনার সহজ উপায়!
আসল ডিম চেনার সহজ উপায়!
আমাদের দৈনন্দিন খাদ্য তালিকায় ডিম একটি আবশ্যক বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। ডিম ছাড়া এখন কারো জীবন চলেই না। সবাই নিজেরা ডিম খাই এবং ছোট-বড় সন্তানদের ভালবেসে এই ডিম খাওয়াই। কিন্তু আসল ডিমের পাশাপাশি বাজারে এখন নকল ডিমের ছড়াছড়ি। কিছু অসাধু ব্যবসায়ী ডিম শিল্পকে ধ্বংসের চক্রান্তে নেমেছে। কিন্তু আপনি তো আর ডিম খাওয়া ছেড়ে দিতে পারবে না। তাই চলুন তাহলে জেনে নেয়া যাক নকল ডিম চেনার উপায়।
০১. নকল ডিম পানিতে কিছুক্ষণ ভিজিয়ে রাখলে তা ফেটে গিয়ে একধরনের শক্ত, অনমনীয় ও পিচ্ছিল পদার্থ বের হবে।
০২. আরও কিছুক্ষণ রেখে দেওয়ার পর তা একেবারে গন্ধহীন থাকবে। এবং পানিতে মিশেবে না।
০৩. নকল ডিম ভাঙলে এর সাদা ও হলুদ অংশ দ্রুত মিশে যায়।
০৪. নকল ডিমের খোলা আসল ডিমের চাইতে অনেকটাই বেশি চকচকে।
০৫. নকল ডিমের খোলা আসলের মতো মসৃণ নয়। খানিকটা খসখসে।
০৬. আসল ডিমের গন্ধ কাঁচা মাংসের মতো। নকলে তা থাকবে না।
০৭. নকল ডিম ভাজার সময়ে এর হলুদ অংশ না স্পর্শ করলেও ছেতরে যায়।
প্লাস্টিক চাল চেনার পাঁচটি সহজ উপায়ঃ
প্লাস্টিক চাল চেনার পাঁচটি সহজ উপায়ঃ-
প্লাস্টিক ডিমের পর বাজারে আতঙ্ক ছড়িয়েছে প্লাস্টিক চাল৷ ইতিমধ্যে হায়দরাবাদ ও উত্তরাখণ্ডের বিভিন্ন অঞ্চলে দেখা মিলল কৃত্রিম চালের। এমনকী বাচ্চারা চালের ‘বল’ নিয়ে ক্রিকেটও খেলল বলেও দাবি করা হয়েছে৷ কৃত্রিম উপায়ে তৈরি এই চাল বা ডিম বিক্রির অভিযোগ নতুন নয়। এর আগেও ভারতের বিভিন্ন বাজারে কৃত্রিম ডিম ও চাল বিক্রির ঘটনা সামনে এসেছে। প্রতিবারই অভিযোগের আঙুল উঠেছে চিনের বিরুদ্ধে। বিভিন্ন মহলের দাবি, চিন থেকেই সুকৌশলে ভারতীয় বাজারে ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে এই কৃত্রিম জিনিস। শরীরের পক্ষে মারাত্মক প্লাস্টিকের চাল৷ তাই বাজারে গিয়েই চোখকান বুজে চাল কিনবেন না৷ এবার জেনে নিন কী রে চিনবেন প্লাস্টিক চাল:
১) এক মুঠো চাল তুলে নিন৷ তারপর একটি দেশলাই কাঠি বা লাইটার দিয়ে তাতে আগুন ধরিয়ে দিন৷ যদি প্লাস্টিক পোড়া গন্ধ বেরোয় তাহলে বুঝবেন ওই চাল নকল ও প্লাস্টিকের তৈরি৷
২) চাল আসল না নকল সন্দেহ হলে কিছুটা ভাত রান্না করুন তারপর সেই ভাত একটি বোতলে ভরে রাখুন৷ দুই বা তিনদিন পর যদি সেই ভাতে ছত্রাক দেখা যায় তাহলে বুঝবেন চালগুলি আসল৷ আর যদি ওই ভাতে পচন না ধরে তাহলে বুঝবেন সেগুলি প্লাস্টিকের৷ কারণ প্লাস্টিকের চালে ছত্রাক জন্মায় না৷
৩) একটি কৌটোয় কিছুটা চাল রাখুন৷ তারপর সেই কৌটোয় ফুটন্ত তেল ঢালুন৷ যদি চাল গলে যায় তাহলে সেটা প্লাস্টিকের তৈরি নকল চাল৷ এভাবেই এই সহজ উপায়ে নকল চাল চিনতে পারা যায়৷
৪) প্লাস্টিকের চাল চেনার এই পরীক্ষাটি অত্যন্ত সহজ৷ একটি বোতলে জল ভরুন তারপর সেই বোতলে এল চামচ চাল ফেলুন৷ কিছুক্ষণ বোতলটি ভালো ওরে ঝাকিয়ে নেবেন৷ তারপর মিনিট পাঁচেক তা রেখে দেবেন৷ যদি চাল ভেসে উঠে তা হলে বুজবেন ওই চাল প্লাস্টিকের৷ কারণ আসল চাল জলে ভাসে না৷
৫) ভাত রান্না করার সময় একটু মন দিয়ে দেখলেই আসল চাল ও নকল চাল চেনা যায়৷ চাল যদি প্লাস্টিকের তৈরি হয় তা হলে চাল সেদ্ধ হওয়ার সময় হাঁড়িতে দুধের সরের মতো একটি আস্তরণ তৈরি হবে৷ আসল চালের ক্ষেত্রে এমন কোনও পরিবর্তন হয় না৷
বাংলাদেশ সময় অনুযায়ী রাশিয়া বিশ্বকাপের পূর্ণাঙ্গ সময়সূচী প্রকাশ!
বাংলাদেশ সময় অনুযায়ী রাশিয়া বিশ্বকাপের পূর্ণাঙ্গ সময়সূচী প্রকাশ
দুয়ারে কড়া নাড়ছে রাশিয়া বিশ্বকাপ ফুটবল ২০১৮ । ৩২টি দেশ, ১২টি ভেন্যু, ১টি দেশই হবে চ্যাম্পিয়ন। আর কিছুদিন পরেই শুরু হয়ে যাবে দ্যা গ্রেটেস্ট শো অন দ্যা আর্থ । বিশ্বকাপের জন্য সারা পৃথিবীর মত বাংলাদেশীদেরও আগ্রহের পারদ অনেক বেশী ।
ইতোমধ্যেই ছাদের কিনারায় পছন্দের দলের পতাকা উড়াতে দেখা যাচ্ছে । চায়ের দোকান থেকে শুরু করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শুরু হয়ে গেছে কথার লড়াই । এত লড়াই এত তর্ক বিতর্কের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ হল বিশ্বকাপ এর ম্যাচগুলো বাংলাদেশ এর সময় অনুযায়ী কখন হবে । আসুন জেনে নেই রাশিয়া বিশ্বকাপ ফুটবলের বাংলাদেশের সময় অনুসারে সময়সূচি কেমন হচ্ছে।
রাশিয়া বিশ্বকাপের উদ্বোধনী ম্যাচে ১৪ জুন মুখোমুখি হচ্ছে স্বাগতিক রাশিয়া এবং সৌদি আরব । ম্যাচটি শুরু হবে বাংলাদেশ সময় অনুযায়ী বিকেল ৪ টায় । প্রথম দিনে একটি মাত্র ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে । প্রথম রাউন্ডের ২য় দিন ১৫ জুন রয়েছে ৩ টি ম্যাচ । ম্যাচ গুলো শুরু হবে যথাক্রমে ৬টা , ৯টা এবং ১২ টায় ।
এই দিনের গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ হচ্ছে স্পেন এবং পর্তুগালের মধ্যেকার ,ম্যাচটি বাংলাদেশ সময় রাত ১২ টায় শুরু হবে । ৩য় দিন ১৬ই জুন মাঠে নামবে অন্যতম পরাশক্তি আর্জেন্টিনা । এদিন মোট ৪ টি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে । ম্যাচ গুলো শুরু হবে যথাক্রমে ৪টা , ৭টা , ১০টা এবং ১ টায় । সন্ধ্যা ৭টায় মুখোমুখি হবে আর্জেন্টিনা এবং আইসল্যান্ড ।
১৭ই জুন থেকে ২৪ জুন পর্যন্ত প্রতিদিন ৩টি করে ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে । ম্যাচ গুলো শুরু হবে বাংলাদেশ সময় যথাক্রমে ৬টা , ৯টা এবং ১২ টায় । ২৫ জুন থেকে ২৮ জুন পর্যন্ত প্রতিদিন ৪ টি করে ম্যাচের মধ্যে দিয়ে শেষ হবে ১ম গ্রুপ পর্ব ।
আসুন দেখে নেই গ্রুপ অনুযায়ী সময়সূচি
একনজরে দেখেনিন রাশিয়া বিশ্বকাপের কে কোন গ্রুপে।
গ্রুপ এঃ
জুন ১৪ | রাত ৯টা | মস্কো
রাশিয়া বনাম সৌদি আরব
জুন ১৫ | রাত ১২টা | একাতেরিনবার্গ
মিসর বনাম উরুগুয়ে
জুন ১৯ | সন্ধ্যা ৬টা | সেন্ট পিটার্সবার্গ
রাশিয়া বনাম মিসর
জুন ২০ | রাত ৯টা | রোস্তভ-অন-দন
উরুগুয়ে বনাম সৌদি আরব
জুন ২৫ | রাত ৮টা | সামারা
উরুগুয়ে বনাম রাশিয়া
জুন ২৫ | রাত ৮টা | ভলগোগ্রাদ
সৌদি আরব বনাম মিসর
গ্রুপ বিঃ
জুন ১৫ | সন্ধ্যা ৬টা | সোচি
পর্তুগাল বনাম স্পেন
জুন ১৫ | রাত ৯টা | সেন্ট পিটার্সবার্গ
মরক্কো বনাম ইরান
জুন ২০ | রাত ১২টা | মস্কো
পর্তুগাল বনাম মরক্কো
জুন ২০ | সন্ধ্যা ৬টা | কাজান
ইরান বনাম স্পেন
জুন ২৫ | সন্ধ্যা ৬টা | সারানস্ক
ইরান বনাম পর্তুগাল
জুন ২৫ | সন্ধ্যা ৬টা | কালিনিনগ্রাদ
স্পেন বনাম মরক্কো
গ্রুপ সিঃ
জুন ১৬ | বিকেল ৪টা | কাজান
ফ্রান্স বনাম অস্ট্রেলিয়া
জুন ১৬ | বিকেল ৫টা | সারানস্ক
পেরু বনাম ডেনমার্ক
জুন ২১ | সন্ধ্যা ৬টা | একাতেরিনবার্গ
ফ্রান্স বনাম পেরু
জুন ২১ | রাত ৯টা | সামারা
ডেনমার্ক বনাম অস্ট্রেলিয়া
জুন ২৬ | রাত ৮টা | মস্কো
ডেনমার্ক বনাম ফ্রান্স
জুন ২৬ | রাত ৮টা | সোচি
অস্ট্রেলিয়া বনাম পেরু
গ্রুপ ডিঃ
জুন ১৬ | সন্ধ্যা ৭টা | মস্কো
আর্জেন্টিনা বনাম আইসল্যান্ড
জুন ১৬ | রাত ১টা | কালিনিনগ্রাদ
ক্রোয়েশিয়া বনাম নাইজেরিয়া
জুন ২১ | সন্ধ্যা ৬টা | নিঝনি নভগোরোদ
আর্জেন্টিনা বনাম ক্রোয়েশিয়া
জুন ২২ | রাত ৯টা | ভলগোগ্রাদ
নাইজেরিয়া বনাম আইসল্যান্ড
জুন ২৬ | সন্ধ্যা ৬টা | সেন্ট পিটার্সবার্গ
নাইজেরিয়া বনাম আর্জেন্টিনা
জুন ২৬ | রাত ১২টা | রোস্তভ-অন-দন
আইসল্যান্ড বনাম ক্রোয়েশিয়া
গ্রুপ ইঃ
জুন ১৭ | সন্ধ্যা ৬টা | রোস্তভ-অন-দন
ব্রাজিল বনাম সুইজারল্যান্ড
জুন ১৭ | রাত ১২টা | সামারা
কোস্টারিকা বনাম সার্বিয়া
জুন ২২ | সন্ধ্যা ৬টা | সেন্ট পিটার্সবার্গ
ব্রাজিল বনাম কোস্টারিকা
জুন ২২ | রাত ১২টা | কালিনিনগ্রাদ
সার্বিয়া বনাম সুইজারল্যান্ড
জুন ২৭ | সন্ধ্যা ৬টা | মস্কো
সার্বিয়া বনাম ব্রাজিল
জুন ২৭ | সন্ধ্যা ৬টা | নিঝনি নভগোরোদ
সুইজারল্যান্ড বনাম কোস্টারিকা
গ্রুপ এফঃ
জুন ১৭
| রাত ৯টা | মস্কো
জার্মানি বনাম মেক্সিকো
জুন ১৮ | সন্ধ্যা ৬টা | নিঝনি নভগোরোদ
সুইডেন বনাম দক্ষিণ কোরিয়া
জুন ২৩ | রাত ৯টা | সোচি
দক্ষিণ কোরিয়া বনাম মেক্সিকো
জুন ২৩ | সন্ধ্যা ৬টা | রোস্তভ-অন-দন
দক্ষিণ কোরিয়া বনাম মেক্সিকো
জুন ২৭ | রাত ৮টা | কাজান
দক্ষিণ কোরিয়া বনাম জার্মানি
জুন ২৭ | রাত ৮টা | একাতেরিনবার্গ
মেক্সিকো বনাম সুইডেন
গ্রুপ জিঃ
জুন ১৮ | রাত ৯টা | সোচি
বেলজিয়াম বনাম পানামা
জুন ১৮ | রাত ১২টা | ভলগোগ্রাদ
তিউনিশিয়া বনাম ইংল্যান্ড
জুন ২৩ | সন্ধ্যা ৬টা | মস্কো
বেলজিয়াম বনাম তিউনিশিয়া
জুন ২৪ | সন্ধ্যা ৬টা | নিঝনি নভগোরোদ
ইংল্যান্ড বনাম পানামা
জুন ২৮ | রাত ১২টা | কালিনিনগ্রাদ
ইংল্যান্ড বনাম বেলজিয়াম
জুন ২৮ | রাত ১২টা | সারানস্ক
পানামা বনাম তিউনিশিয়া
গ্রুপ এইচঃ
জুন ১৯ | সন্ধ্যা ৬টা | মস্কো
পোল্যান্ড বনাম সেনেগাল
জুন ১৯ | রাত ৯টা | সারানস্ক
কলম্বিয়া বনাম জাপান
জুন ২৪ | রাত ১২টা | কাজান
পোল্যান্ড বনাম কলম্বিয়া
জুন ২৪ | রাত ৯টা | একাতেরিনবার্গ
জাপান বনাম সেনেগাল
জুন ২৮ | রাত ৮টা | ভলগোগ্রাদ
জাপান বনাম পোল্যান্ড
জুন ২৮ | রাত ৮টা | সামারা
সেনেগাল বনাম কলম্বিয়া
বিশ্বকাপের নকআউট পর্ব শুরু হবে ৩০ জুন। কোয়ার্টার ফাইনালের চারটি ম্যাচ হবে ৬ ও ৭ জুলাই। ১০ ও ১১ জুলাই দুটি সেমিফাইনাল। ১৪ জুলাই তৃতীয় স্থান নির্ধারণী ম্যাচ। ১৫ জুলাই ফাইনাল।
মেমোরি কার্ড নষ্ট হয়ে গেছে! এবার নিজেই ঠিক করুন নষ্ট মেমোরি কার্ড!
তথ্য আদান প্রদান করার সময় ফোনের মেমোরি কার্ড হঠাৎ.খুলে নেওয়া হলে বা কোনোভাবে সংযোগ বিছিন্ন হলে সেটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে অকেজো হতে পারে। নানাভাবে এমন অকেজো মেমোরি কার্ড সচল করা গেলেও সম্পূর্ণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত এবং বাহ্যিকভাবে নষ্ট প্রায় কার্ডকে ঠিক করতে ডেটা রিকভারি সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হবে। মেমোরি কার্ডের তথ্য দেখা যাচ্ছে, কিন্তু সেটি ব্যবহার করা না গেলে আপনাকে এই সফটওয়্যার সমাধান দিতে পারে। এ ক্ষেত্রে ডেটা উপস্থিত থাকে কিন্তু কম্পিউটার বা অন্য যন্ত্র সেটিকে পড়তে (রিড) পারে না।
এক্ষেত্রে সবাই ভাবে যে মেমোরি কার্ডটি বোধহয় নষ্ট হয়ে গেছে। কিন্তু না, এমন অবস্থা থেকে আমরা মেমোরি কার্ডটাকে ফিরিয়ে আনতে পারি।
এ জন্য কার্ড রিডারে মেমোরি কার্ড ঢুকিয়ে নিয়ে কম্পিউটারে সংযোগ দিন। খেয়াল রাখুন, মেমোরি কার্ড ফাইল এক্সপ্লোরারে বা হার্ডড্রাইভের অন্যান্য ডিস্কের মতো দেখালে এটিতে প্রবেশ করা যাবে না, কিন্তু ফাইল সিস্টেম ঠিক আছে। এবার য়াপনার উইন্ডোজ এর স্টার্ট মেন্যুতে গিয়ে cmd লিখুন। এতে আপনার স্টার্ট মেন্যুর উপর দিকে কমান্ড প্রম্পট(cmd) দেখা যাবে। এখন এর ওপর ডান বোতাম চেপে Run as administrator নির্বাচন করে সেটি খুলুন। কমান্ড
প্রম্পট চালু হলে এখানে chkdsk mr লিখে এন্টার করুন। এখানে m হচ্ছে মেমোরি কার্ডের ড্রাইভ ।
কম্পিউটারে কার্ডের ড্রাইভ লেটার যেটি দেখাবে সেটি এখানে লিখে চেক ডিস্কের কাজটি সম্পন্ন হতে দিন।
এখানে convert lost chains to files বার্তা এলে y চাপুন। এ ক্ষেত্রে ফাইল কাঠামো ঠিক থাকলে কার্ডের তথ্য আবার ব্যবহার করা যাবে। মেমোরি কার্ড যদি invalid file system দেখায় তাহলে সেটির ড্রাইভের ডান ক্লিক করে Format-এ ক্লিক করুন। File system থেকে FAT নির্বাচন করে Quick format-এর টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে Format-এ ক্লিক করুন। ফরম্যাট সম্পন্ন হলে মেমোরি কার্ডের তথ্য হারালেও কার্ড নষ্ট হবে না।..
নতুন কম্পিউটার, ল্যাপটপ কেনার পর যা করবেন!
নতুন কম্পিউটার, ল্যাপটপ কেনার পর যা করবেন!
:নতুন ল্যাপটপ বা কম্পিউটার কেনার পর অনেকেই সেটিকে ব্যবহার উপযোগী করা নিয়ে কিছুটা বিপাকে পড়েন। বিশেষ করে সফটওয়্যার ইন্সটল করা নিয়ে তাদের মধ্যে সংশয় তৈরি হয়। অসচেতন থাকার কারণে অনেকে সমস্যাতেও পড়েন।তাই কম্পিউটার কেনার পর শুরুতেই কিছু বিষয় খেয়াল রাখা দরকার। নতুনদের জন্য করণীয় বিষয়গুলো সম্পর্কে তুলে ধরা হলো এ টিউটোরিয়ালে।images (1)অন্টিভাইরাস ইন্সটল
নতুন কম্পিউটার কেনার পর অপারেটিং সিস্টেমে ইন্সটলের পরে প্রথম কাজ হলো অন্টিভাইরাস ইন্সটল করা। কেননা নতুন কম্পিউটারের গান, মুভি , ভিডিও , মিউজিক ইত্যাদি ডাউনলোড বা পেনড্রাইভ দিয়ে আদান-প্রদান করা হয়ে থাকে। সেক্ষেত্রে ভাইরাস প্রবেশ করতে পারে। তাই ভালো মানের অন্টিভাইরাস ইন্সটল করতে হবে।উইন্ডোজ আপডেট
আপনার পিসিটি চালু করার পর প্রথম পদক্ষেপটি হবে উইন্ডোজটিকে আপডেট করে নেয়া। এ জন্য প্রয়োজন হবে ইন্টারনেট সংযোগের। ইন্টারনেটের সাথে সংযোগ স্থাপনের পর স্টার্ট মেন্যু থেকে অল প্রোগ্রামে গিয়ে উইন্ডোজ আপডেট অপশনটিতে গিয়ে চেক ফর আপডেটে ক্লিক করতে হবে।আপডেট করার সময় কয়েকবার মেশিনটি রিস্টার্ট নিতে পারে। রিস্টার্টের পর চেক করে দেখুন সবগুলো আপডেট ঠিক মত হয়েছে কিনা? না হলে, আবার আপডেট করতে দিতে হবে।বর্তমানে বাংলাদেশে অধিকাংশ ব্যবহারকারীর উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম নকল। সেক্ষেত্রে আপডেট দিলে সমস্যা হতে পারে। তাই আপডেট করা উচিত নয় এবং অটো আপডেট বন্ধ রাখতে হবে।
ড্রাইভারগুলো আপডেট
কম্পিউটারের ভালো পারফরমেন্স নির্ভর করে ড্রাইভারের উপর। তাই ড্রাইভারগুলো সব সময় আপডেট করে রাখতে হবে। ড্রাইভার আপডেট করলে নানা রকম বাগ (ক্রুটি) থেকে মুক্ত পাওয়া যায়।
মাদারবোর্ডর মডেল নম্বর অনুযায়ী ইন্টারনেট সার্চ করে ড্রাইভারের সর্বশেষ আপডেট পাওয়া যাবে। এ ছাড়া মাদারবোর্ড প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট নিয়মিত চোখ রাখতে হবে নতুন আপডেট এসেছে কিনা তা দেখার জন্য।
সফটওয়্যার ইন্সটল
কম্পিউটারের প্রাণ হলো সফটওয়্যার। যাবতীয় সব কাজ করতে হয় সফটওয়্যার ব্যবহার করে। গান শুনতে হলে প্রয়োজন মিউজিক প্লেয়ার। ভিডিও দেখতে হলে লাগবে ভিডিও প্লেয়ার, ছবি এডিটির জন্য লাগবে সফটওয়্যার ইত্যাদি। তাই প্রয়োজনীয় সফটওয়্যারটি ইন্সটল করতে হবে।তবে নতুনদের একটি একটি করে সফটওয়্যার ইন্সটল করা বেশ ঝামেলার কাজ মনে হতে পারে। সেক্ষেত্রে সমাধান হতে পারে নিনাইট নামে একটি সফটওয়্যার।এটির সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে এর মাধ্যমে নানা রকম ফ্রি সফটওয়্যার এক ক্লিকেই ইন্সটল করা যায়। এর মধ্যে রয়েছে ব্রাউজার থেকে শুরু করে অ্যান্টিভাইরাস ইউটিলিটি, মিডিয়া প্লেব্যাক প্রোগ্রাম পর্যন্ত সব সফটওয়্যার।নিনাইট ৩২ এবং ৬৪ বিট উভয় সংস্করণের জন্যই পাওয়া যায়। সফওয়্যারটির ওয়েবসাইটটে দিয়ে প্রয়োজনীয় সফটওয়্যারগুলো নির্বাচন করে দিতে হবে। এরপর ডাউনলোড করে তা ইন্সটল করা যাবে।এছাড়া সফটওয়্যারের জন্য চমৎকার একটি সাইট এটি। এখান থেকে প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার খুঁজে পাওয়া যাবে।এ তালিকা থেকে আপনি যে সফটওয়্যারগুলো নিয়মিত ব্যবহার করতে আগ্রহী সেগুলো নির্বাচন করে দিন। তারপর বসে থেকে উপভোগ করুন ঝামেলাবিহীন ইনস্টল প্রক্রিয়া। আপনাকে আর খুঁজে খুঁজে একটা একটা করে ইনস্টল করতে হবে না।অপ্রয়োজনীয় সফটওয়্যার আনইনস্টল
কম্পিউটার বা ল্যাপটপের নির্মাতারা এমন অনেক সফটওয়্যার প্রিইন্সটল করে দেয়, সেগুলো আসলে কোন কাজেই লাগে না। এই সফটওয়্যারগুলো বিশেষ ক্ষেত্রে কম্পিউটারের গতি কমিয়ে দেয়। তাই স্টার্ট থেকে কট্রোল প্যানেলে গিয়ে অপ্রয়োজনীয় সফটওয়্যারগুলো আনইন্সটল করে দিতে হবে।
কম্পিউটার ব্যবহার কারীদের জন্য খুব মজার কিছু টিপস যা আপনার কাজে লাগবেই!!
কম্পিউটার ব্যবহার কারীদের জন্য খুব মজার কিছু টিপস যা আপনার কাজে লাগবেই!!
আপনাদের জন্য খুব মজার কিছু কম্পিউটার টিপস নিয়ে হাজির হয়েছে। আপনাদের মধ্যে যারাই কম্পিউটারে লেখা লেখি করেন তাদের জন্য এই পোস্টটি অনেক কাজের একটি পোস্ট। যেমন কম্পিউটারের কীবোর্ড দিয়ে লেখার সময় আমাদের প্রায় সময়ই বিভিন্ন SYMBOL বা চিহ্ন ব্যবহার করতে হয় কিন্তু আমাদের অনেকেই এই চিহ্নগুলো কিভাবে একটি নির্দিষ্ট লেখার ভিতর দিতে হয় তা জানিনা!! তাই আজ আমরা আপনাদের দেখাবো কিভাবে খুব দ্রুত কীবোর্ড দিয়ে শটকাট কি ব্যবহার করে যেকোনো লেখার ভিতর বিভিন্ন প্রয়োজনীয় SYMBOL বা চিহ্ন দেওয়া যায়। বন্ধুরা আমরা নিচে একটি লিস্ট দিয়ে দিলাম যেখানে বেশ কিছু প্রয়োজনীয় SYMBOLS বা চিহ্নের শর্টকাট কী রয়েছে। আপনারা সেখানে দেওয়া নাম্বার গুলো মনে রাখলেই খুব সহজে এই চিহ্ন গুলো লেখার মাঝে ব্যবহার করতে পারবেন। তবে এর জন্য আপনাকে কীবোর্ড এর Alt বাটন চেপে ধরে রেখে কীবোর্ড এর ডানে অবস্থিত নুমেরিক বাটন গুলো থেকে ১২৩৪ ইত্যাদি নাম্বার ব্যবহার করতে হবে। তাহলে নিচে দেওয়া শর্টকাট কী গুলো দেখে দেখে আপনার প্রয়োজনীয় চিহ্নের নাম্বারটি মনে রেখে দিন।
Alt + 0153….. ™… trademark symbol
Alt + 0169…. ©…. copyright symbol
Alt + 0174….. ®….registered trademark symbol
Alt + 0176 …°……degree symbol
Alt + 0177 …±….plus-or-minus sign
Alt + 0182 …¶…..paragraph mark
Alt + 0190 …¾….fraction, three-fourths
Alt + 0215 ….×…..multiplication sign
Alt + 0162…¢….the cent sign
Alt + 0161…..¡….. .upside down exclamation point
Alt + 0191…..¿….. upside down question mark
Alt + 1………..smiley face
Alt + 2 ……☻…..black smiley face
Alt + 15…..☼…..sun
Alt + 12……♀…..f emale sign
Alt + 11…..♂……male sign
Alt + 6…….♠…..spade
Alt + 5…….♣…… Club
Alt + 3…………. Heart
Alt + 4…….♦…… Diamond
Alt + 13……♪…..eighth note
Alt + 14……♫…… beamed eighth note
Alt + 8721…. ∑…. N-ary summation (auto sum)
Alt + 251…..√…..square root check mark
Alt + 8236…..∞….. infinity
Alt + 24…….↑….. up arrow
Alt + 25……↓…… down arrow
Alt + 26…..→…..right arrow
Alt + 27……←…..left arrow
Alt + 18…..↕……up/down arrow
Alt + 29……↔… left right arrow
Alt + 0128….€…. Euro
[[পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।আপনার যে কোন ধরনের মতামত কমেন্টস করে জানাতে পারেন]]