মোবাইল আপস


(১)এনড্রয়েড সমাচার  

মন ভুলানো কিছু অ্যাপ্লিকেশন আজকে মাত্র চারটি এমন রিভিও দিচ্ছি - ভবিষ্যতে আরও দেবার চেষ্টা করব। এখানে উল্লেখ করা অ্যাপ্লিকেশনগুলোর সবই হয়তো পরিচিত, তারপরও যারা এনড্রয়েড স্মার্টফোন/ট্যাবলেটে নতুন তাদের জন্য কাজে লাগতে পারে। টকিং টম ক্যাট ফ্রি টকিং টম ক্যাট ফ্রি (ভার্সন ২.০.১/১৫ মেঃবাঃ/স্টার রেটিং ৪.৫) বা সংক্ষেপে টকিং টম এর সাথে নিশ্চয়ই এর মধ্যে পরিচিত হয়ে গেছেন। দারুন মজার মিমিকিং এই অ্যাপ্লিকেশনটিতে টম নামের মজার এক বিড়াল আপনার টাচ এর সাথে ইন্টার‍্যাক্ট করবে। আপনি যা বলবেন, সে তা পুনরাবৃত্তি করবে। ওর লেজ, বুক, পা, মুখে আপনি টাচ করলে বিভিন্নরকম অভিব্যাক্তি দেখাবে। বাচ্চাদের মন ভুলাতে এর তুলনা নেই। টকিং টম মতই আরও কিছু ফ্রি মিমিকিং অ্যাপ্লিকেশন আছে যেমন টকিং জিঞ্জার (বিড়ালছানা)/টকিং পিয়েরে দ্য প্যারট (টিয়াপাখি)/টকিং এঞ্জেলা(মেয়ে বিড়াল)/টকিং বেন দ্য ডগ(কুকুরছানা)/টকিং জিনা দ্য জিরাফ(জিরাফ) তবে সব কিছুর বিচারে শ্রেষ্ঠ হল টকিং টম ক্যাট টু (ভার্সন ২.১.১/১২ মেঃবাঃ/স্টার রেটিং ৪.৫) কিডস ডুডল বাচ্চাদের নানারকম মজার আঁকিবুঁকি করবার এক মজার অ্যাপস হল কিডস ডুডল (ভার্সন ১.৫.১/৩ মেঃ বাঃ/স্টার রেটিং ৪.৫)। দারুন সুন্দর ব্রাশ শেপস, রঙ ও ইফেক্ট এর কারণে, যে কেউই কিডস ডুডল দিয়ে 'মহান' চিত্রকর হয়ে যেতে পারে। মুভি মুড ব্যবহার করে কিভাবে ছবিটি আঁকা হল, তার একটি 'একশন রিপ্লে'ও দেখা যায়। যেকোনো বাচ্চাই এটা ব্যবহার করে ছবি একে মজা পাবে। ম্যাজিক পেইন্ট ক্যালেইডোস্কোপ ছোটকালে চোঙ এর মধ্যে দিয়ে কাঁচের টুকরার বর্ণিল আল্পনা বা ক্যালেইডোস্কোপ আমাদের সবার মনে থাকার কথা। ম্যাজিক পেইন্ট ক্যালেইডোস্কোপ (ভার্সন ১.১.৮/২.৮ মেঃ বাঃ/স্টার রেটিং ৪.৬) দিয়ে নানারকম ক্যালেইডোস্কোপ আঁকার অভিজ্ঞতাটা বড়দের জন্যও মজার - ছোটদের তো বটেই। ১০টির অধিক ব্রাশ আর নানারকম রঙ আপনাকে রীতিমত অসিম সংখ্যক ক্যালেইডোস্কোপ আঁকার সুযোগ দেবে। এটাতেও রিপ্লে দেখার ব্যবস্থা আছে। বাচ্চাদের হাতে দিয়ে দেখুন, আপনার স্মার্টফোনটি ফেরত পেতে কষ্ট হবে। পেইন্ট জয় - কালার এন্ড ড্র পেইন্ট জয় - কালার এন্ড ড্র (ভার্সন ১.২.৩/৩.৩ মেঃ বাঃ/স্টার রেটিং ৪.৫) একটি ছবি আঁকা ও রঙ করবার অ্যাপস। ছোট বড় সবার জন্যই এটা দারুন। নানারকম ব্রাশ স্টাইল, সাইজ, কালার, ব্যকগ্রাউন্ড ইত্যাদি ব্যবহার করে নিমেষেই এঁকে ফেলা যায় দারুন সব ছবি। বাচ্চাদের ভুলাতে (আপনি যদি ছবি না আঁকতে পারেন) আপনি এটা চালিয়ে দিয়ে দিন বাচ্চাদের কাছে, দেখবেন ওরা কেমন ব্যস্ত হয়ে গেছে। 

(২)   না পড়লে মিস_আপনার অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনের জন্য বেস্ট মিডিয়া প্লেয়ার কোনটি?_না পড়লে মিস

বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ এই পোস্টের মাধ্যমে আমি অ্যান্ড্রয়েডের বিল্টইন মিডিয়া ফিচারগুলোকে খারাপ বলছি না, শুধু তাদের থেকে আরও উন্নত এবং ভাল কিছুর সাথে আপনাদের পরিচয় করিয়ে দিচ্ছি। এই পোস্ট আমি অন্য কোন  ব্লগ থেকে দেখে লিখছি না বরং আমার নিজের ফোনে প্রত্যেকটা অ্যাপ টেস্ট করে তারপর লেখছি। প্রত্যেকটি অ্যাপ ১০০% নিরাপদ এবং কার্যকর। Because I am always original

তাহলে মূল লেখা শুরু করছি। আপনাদের অনেকেরই এখন অ্যান্ড্রয়েড ফোন আছে। চায়নিজ এবং দেশী কিছু কোম্পানি (সিম্ফনি, ওয়াল্টন ইত্যাদি) বেশ কম দামে আমাদের অ্যান্ড্রয়েড ফোন দিচ্ছে। ফোনগুলোর দাম কম হওয়ার পাশাপাশি এগুলো ভাল সার্ভিসও দিচ্ছে। আমি নিজে প্রথমে সিম্ফনি ইউজ করছি ও বেশ ভাল সার্ভিস পাচ্ছি। তবে হ্যা ফোনগুলো ভাল হলেও একটু আধটু ল্যাগিং তো থাকবেই। যেমন আমার কাছে মনে হয়েছে যে আমার ফোনে ইয়ারফোন দিয়ে গান শুনলে তেমন মজা পাওয়া যায় না। কারণ বিটগুলো খুব ভাল শোনা যায় না। আমি বাসায় সনি স্পিকার ইউজ করি তাই ফোনেরটা আরও দুর্বল মনে হচ্ছিল। অনেকেরই ধারণা যে দামী ইয়ারফোন কিনলেই ভালো গান শোনা যায়। কিন্তু কথাটা শতভাগ ঠিক না। হ্যা দামী ইয়ারফোন ভাল তবে সেটা থেকে ততক্ষণ আশানুরূপ ফল পাওয়া যায় না যতক্ষন না আপনি একটা ভাল প্লেয়ার ইউজ করছেন। এই পোস্টে আমি যে কটা প্লেয়ারের উল্লেখ করছি সেগুলো দিয়ে আপনি অনেক ভাল মিডিয়া এক্সপেরিএন্স পাবেন নিশ্চিত। তাহলে আর বকর বকর না করে কাজ শুরু করি

আমি প্লে স্টোরে পাওয়া যায় এমন এবং প্লে স্টোরে পাওয়া যায় না এমন প্রায় সব পেইড এবং ফ্রি প্লেয়ার ট্রাই করেছি। তার মধ্যে বেস্টগুলো এখানে লিখলাম

PowerAMP: কিছু অ্যাপ থাকে যেগুলোর যতই সুনাম করি না কেন তা কম। এমন একটি প্লেয়ার হল PowerAMP অনেকেই হয়তো চেনেন আর যারা চেনেন না তারা চিনে নিন ইয়ে হ্যা ডন মিউজিক কা। নিচে স্ক্রিনশট দিলাম

এই অসাধারণ প্লেয়ার আপনাকে দিবে একটি ফাটাফাটি সং এক্সপেরিএন্স। এতে যে প্রিসেটগুলো আছে সেগুলো একদম পারফেক্ট। উদাহরণ স্বরূপ আমি আমার ফোনে Bass & Treble প্রিসেটটি সবসময় চালু করে রাখি। এই প্রিসেটটি আপনাকে প্রতিটি গান ঠিক সেইভাবে শোনাবে যেমন হওয়া দরকার। মাঝে মাঝে আমি পিসিতে কাজ করি কিন্তু গান শুনি মোবাইলের ইয়ারফোনে। কারণ আমার কাছে মনে হয় মোবাইলের গানের কোয়ালিটি পিসির সাবউফারের থেকে অনেক ভাল। এই মিউজিক এক্সপেরিএন্সটির প্রায় ৯০% ক্রেডিট PowerAMP এর। এর ইউজার ইন্টারফেসটাও অসাধারণ। খুব সুন্দর এবং স্টাইলিশ। একাধিক থিম আছে এই প্লেয়ারের। এনিমেশনগুলোও ফাটাফাটি। PowerAMP ব্যবহারের পর আপনি অন্য কোন প্লেয়ারে আর সন্তুষ্ট হতে পারবেন না। এটি আমার এই লিস্টের প্রথম স্থানে থাকছে। সমস্যা হল প্লেয়ারটি পেইড। তবে সমস্যা থাকলে তার সমাধানও আছে। আমি আমার কপিটা আপলোড করে দিলাম, দেরি না করে নামিয়ে নিন এক্ষনি
Poweramp Music Player v2.0.8-build-517_upped_by_shovik_chowdhury.7z

Jet Audio Plus: পিসি ইউজ করছেন অথচ Jet Audio চেনেন না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া ভার। সঙ্গিতপ্রেমিদের কাছে জেট অডিও বেশ সমাদৃত একটি মিউজিক প্লেয়ার। এবার সেই প্লেয়ারই চলে এসেছে আপনার হাতের মুঠোয় অর্থাৎ আপনার অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনে

এই প্লেয়ারটির স্থান আমার কাছে PowerAMP এর পরে। আমি পাওয়ার এএমপি ছাড়া একমাত্র এই প্লেয়ারটিতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করি। এটির ইউজার ইন্টারফেস্টিও বেশ ভাল। এই প্লেয়ার এর যে জিনিসটি একে আলাদা করেছে তা হল এর ইকুয়ালাইজার প্রিসেটের প্রাচুর্য। আমার ইউজ করা সব অ্যাপ এর মধ্যে এই প্লেয়ারেই সবথেকে বেশি প্রিসেট আছে। তবে হ্যা পাওয়ার এএমপি এর মত পারফেক্টলি টিউন্ড প্রিসেট এটার নেই। এই প্লেয়ারে X-Bass এবং X-Wide ইফেক্ট দুটি আমার বেশ ভাল লেগেছে। এগুলো দিয়ে স্টেরিও এক্সপেরিএন্স অনেক ভাল হয়। সার্বিকভাবে প্লেয়ারটি আমার এই লিস্টে থাকছে দ্বিতীয় স্থানে। এটিও পেইড। নিচের লিংক থেকে এপিকে নামিয়ে নিন
jetAudio Plus v2.0.1_upped_by_shovik_chowdhury.7z

TTPod: আমার এই লিস্টের তৃতীয় স্থানে থাকছে টিটিপড। এটি যে শুধু একটি ভাল প্লেয়ার তা নয়, এটি অনেক স্টাইলিশও। এর ইউজার ইন্টারফেস অনেক সুন্দর

প্লেয়ারটির প্রিসেটগুলোও বেশ ভাল। খুব বেশি প্রিসেট না থাকলেও যেগুলো আছে সেগুলোও বেশ ভাল করেছে আমার ক্ষেত্রে। এই প্লেয়ারে রয়েছে শেক করে গান বদলানোর সুবিধা। এর Surround Sound ফিচারটা আমার ভাল লেগেছে। এই প্লেয়ার সম্পূর্ণ বিনামূল্যের। নামিয়ে নিন
TTPod_3_94_1016_upped_by_shovik_chowdhury.7z

Winamp Pro: চতুর্থ স্থানে থাকছে Winamp Pro। নাম শুনলেই চোখের সামনে ভেসে উঠে সেই ভেড়া আর কালো ইন্টারফেস যেটা আমরা আমাদের পিসিতে অনেকদিন থেকে ব্যাবহার করে আসছি। আমার এক কাজিন বলে “আমি প্রথম যেদিন উইন্যাম্প পেয়েছিলাম তারপর থেকে অন্য কোন মিউজিক প্লেয়ারের দিকে তাকাই নি”। সেই অসাধারণ উইন্যাম্প এখন আমাদের অ্যান্ড্রয়েডেও। দেখতে অনেকটা পিসি ভার্শনের মতই এই অ্যান্ড্রয়েড ভার্শন

পিসির মত মোবাইলেও বেশ ভাল পারফরম্যান্স দেয় এই প্লেয়ার। আমার মনে হয় যারা উইন্যাম্পের পিসি ভার্শনের ফ্যান তাদেরকে এই অ্যান্ড্রয়েড ভার্শন মোটেও নিরাশ করবে না। আমার কাছে মনে হয়েছে প্লেয়ারটি বেশ ভালই। ট্রাই করে দেখুন। নামিয়ে নিন নিচের লিংক থেকে এই পেইড অ্যাপটি
Winamp Pro v1.0.0.30_upped_by_shovik_chowdhury.7z

PlayerPRO: আমার লিস্টের পঞ্চম প্লেয়ারটি হল প্লেয়ার প্রো। গুগল প্লে স্টোরে যে কয়েকটি পেইড মিডিয়া প্লেয়ার টপ রেটেড তাদের একটি হল প্লেয়ার প্রো। নিচে স্ক্রিনশট দিলাম

অনেক ইউজার এটিকে প্লে স্টোরের বেস্ট মিডিয়া প্লেয়ার বলে আখ্যা দিয়েছেন। নিঃসন্দেহে একটি ভাল এবং বাগ ফ্রি প্লেয়ার এটি। এর DSP Pack প্লাগইন ইন্সটল করে বেশ ভাল গান শোনা যায়। প্লেয়ারের ইউজার ইন্টারফেসটিও বেশ সুন্দর লাগে দেখতে। প্লেয়ারটির সং ব্রাউজারটি বেশ ভাল। প্লেয়ারটি ব্যাবহার করে দেখবেন আশা করি ভাল লাগবে। ডিএস্পি প্যাক প্লাগইন সহ পেইড এই অ্যাপটি নামিয়ে নিন নিচের লিংক থেকে
PlayerPRO_upped_by_shovik_chowdhury.7z

Zplayer: আমার লিস্টের ষষ্ট প্লেয়ারটি হল জেড প্লেয়ার। এই প্লেয়ারের সাথে আমার পরিচয় খানিকটা কাকতালিয় ভাবে। আমি আমার ফোনটিকে একবার সম্পূর্ণ উইন্ডোজ ৮ এর লুক দিতে চেয়েছিলাম তখন আমি এই প্লেয়ারটি কে পাই। প্লেয়ারের ইন্টারফেস করা হয়েছে উইন্ডোজ ৮ এর মেট্রো স্টাইলে

সুন্দর চেহারার পাশাপাশি বেশ ভাল পারফরম্যান্সও দেয় এই প্লেয়ার। অডিওর পাশাপাশি ভিডিও ফাইলও সমর্থন করে এই প্লেয়ার। মিউজিক এক্সপেরিএন্সও খারাপ না, ভালই। নিচের লিংক থেকে নামিয়ে নিন এই প্লেয়ার
ZPlayer v3.6_upped_by_shovik_chowdhury.7z

MIUI Media Player: এমআইইউআই, এই প্লেয়ারটি আসলে এমআইইউআই কাস্টম রোমের স্টক প্লেয়ার যেটাকে ঐ রোম থেকে বের করে আনা হয়েছে যেকোন মোবাইলে চালানোর জন্য। তবে এই প্লেয়ার চালানোর জন্য আপনার মুঠোফোনে অবশ্যই Andriod 4.0.X Ice Cream Sandwich থাকতে হবে। অন্য ভার্শন এই প্লেয়ার সমর্থন করে না। প্লেয়ারের ইউজার ইন্টারফেস অ্যান্ড্রয়েডের স্টক প্লেয়ারের থেকে অনেক স্টাইলিশ

প্লেয়ারটি ইন্সটল করলে এটি Music নামে ইন্সটল হবে। প্লেয়ারের ইকুয়ালাইজারটি বাশ ভালই এবং কার্যকর। এই প্লেয়ার নামিয়ে নিন নিচের লিংক থেকে
MIUIMusicPlayer_upped_by_shovik_chowdhury.7z

Apollo: অ্যাপোলো প্লেয়ারটিও বেশ ভাল। তবে দুঃখের কথা হল রিলিজ হওয়ার মাত্র তিন দিন পরেই এটিকে কপিরাইট সংক্রান্ত জটিলতার জন্য রিমুভ করা হয় প্লে স্টোর থেকে। এই প্লেয়ারটি মানুষের কাছে পরিচিতি পায় জনপ্রিয় Cyanogen Mod কাস্টম রোমের মিউজিক প্লেয়ার হিসেবে। প্লেয়ারটি দেখতে বেশ ভাল

এই প্লেয়ারের ইকুয়ালাইজার কাজ করে না। তবে কোকাকোলার সাথে যেমন একটু অ্যালকোহল মিশালে কোলার টেস্ট কিছুটা বদলে যায় তেমনই অ্যাপোলোতে গান শুনলে গানের টেস্ট কিছুটা বদলে যায়। নামিয়ে নিন নিচের লিংক থেকে
Apollo_upped_by_shovik_chowdhury.7z

Sonyericson Walkman: যারা সনি এরিকসনের এক্সপেরিয়া সিরিজের নতুন ফোনগুলো দেখেছেন তারা অনেকেই হয়তো এর মিউজিক প্লেয়ার ওয়াকম্যান দ্বারা আকৃষ্ট হয়েছেন। সনি এরিকসনের এই মিউজিক প্লেয়ার এক কথায় অসাম

প্লেয়ারটি চালানোর জন্য আপনার মোবাইলে অবশ্যই থাকতে হবে Andriod 4.0.X Ice Cream Sandwich , আপনার মোবাইলে যদি আইসক্রিম স্যান্ডউইচ থাকে তাহলে এই প্লেয়ার নামিয়ে নিন নিচের লিংক থেকে
SonyEricsonWALKMAN_upped_by_shovik_chowdhury.7z

আজকের পোস্টটা এই পর্যন্তই। শেষে বলতে চাই যে সব প্লেয়ারেগুলোর মধ্যে PowerAMP বেস্ট। এই প্লেয়ার চার্জও খুব কম খরচ করে। তবে সবার টেস্ট যেহেতু একরকম নয় তাই পারলে সব প্লেয়ারগুলো ট্রাই করে দেখবেন। আর নাহলে PowerAMP অবশ্যই ট্রাই করবেন। কোন প্রশ্ন থাকলে কমেন্টে জানাবেন আমি যত দ্রুত পারি উত্তর দিব। ধন্যবাদ…
 
Copyright © 2018. নির্জন বাংলা - All Rights Reserved
Template Created by নির্জন বাংলা