সবাইকে আমার পুস্পভরা শুভেচ্ছা। আশা করি পিসি হেল্পলাইন বিডির পাঠকবৃন্দ
ভালই আছেন। আমাকে আবারও ১ম স্থান হিসাবে গণ্য করার জন্য পিসি হেল্পলাইন
বিডির এডমিন প্যানেলের সবাইকে জানাই আন্তরিক ধন্যবাদ। এবার আশা করি নেট
প্যাকেজের সমস্যা চুকে যাবে। আর আগামীতে পোস্টের গুনগত মান নিয়ে চিন্তা
করতে হবে না। আমার এবার চেষ্টা থাকবে, যথাসাধ্য মত ভালোমানের পোস্ট করা।
আশা করি আপনারা আমার সাথেই থাকবেন। ধন্যবাদ।।
ব্যবহারের সুবিধা ও সাশ্রয়ী হয়ায় দিন দিন জনপ্রিয় হচ্ছে স্মার্টফোন। বর্তমান সময়ে স্মার্টফোন সবার হাতের নাগালে, এজন্য স্মার্টফোন প্রতিনিয়ত ব্রিক্রি এবং উৎপাদনও ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। সেইসাথে দামটা যেমন কমেছে, তেমনি কমেছে নিরাপত্তার বিষয়টাও। আমাদের অল্প-সল্প নজরদারির কারণে নিরাপত্তার ঝুঁকিটাও বাড়ছে। এজন্য বর্তমানে নিরাপত্তার বিষয়টাও আমাদের কাছে অনেক গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাই নিচে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ টিপস শেয়ার করলাম——-

অসাবধানতায় বা ভুল করে যাতে আপনার যন্ত্রটি রেস্তোরাঁ, ইন্টারনেট ক্যাফে, যানবাহন অথবা বাইরে কোথাও ফেলে রেখে না আসেন, এ ব্যাপারে সচেষ্ট থাকুন। আপনার স্মার্টফোন অ্যান্ড্রয়েড-চালিত হলে অবশ্যই একটি নিরাপত্ত অ্যাপ্লিকেশন বা অ্যাপ ইনস্টল করে রাখুন, যাতে যন্ত্রটি হারিয়ে গেলে সেটি কোথায় আছে, তা চিহ্নিত করা যায়। প্রতিটি স্মার্টফোনের নিজস্ব বা অন্যের তৈরি অ্যাপ পাওয়া যায়। আইফোন ব্যবহারকারীরা এ ধরনের একটি অ্যাপ্লিকেশন http://bit.ly/azWnft ঠিকানা থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারেন।

প্রতিটি স্মার্টফোনেই নিরাপত্তা সংকেত ব্যবহার করে ফোন আনলক করে রাখা যায়। নিরাপত্তা সংকেতটি অবশ্যই সহজ না হয়ে কঠিন হওয়া উচিত। মাঝে মাঝে এই সংকেত বদলানো উচিত। তাহলে অনাকাঙ্ক্ষিত কেউ আপনার যন্ত্রে ঢুকতে পারবে না। এমনকি ফোনটি চুরি হয়ে গেলে বা হারিয়ে গেলেও তথ্য থাকবে সুরক্ষিত। নিরাপত্তা কোড বা পাসওয়ার্ড ব্যবহার করতে প্রথমে স্মার্টফোনের Setting-এ গিয়ে Security অপশনে যান। এরপর Change screen lock অপশনে গিয়ে Password অপশনটি পাবেন।

স্মার্টফোনের সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো, এতে নানা ধরনের অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করা যায়। প্রায় সব ধরনের কাজের জন্যই আপনি প্রচুর অ্যাপ্লিকেশন পাবেন অ্যাপস স্টোর থেকে বিনা মূল্যে। বিনা মূল্যে পাওয়া যেকোনো অ্যাপ্লিকেশন ইনস্টল করার আগে ভেবে দেখুন, এটি একটি ম্যালওয়্যার বা ভাইরাসও হতে পারে কিংবা আপনার মুঠোফোনের নিরাপত্তায় ছিদ্র তৈরি করে দিতে পারে। তাই যেকোনো অ্যাপ্লিকেশন ইনস্টল করার আগে অবশ্যই দেখে নেবেন, অ্যাপ্লিকেশনটি কারা তৈরি করেছে, এর কী কাজ ও এর পর্যালোচনাগুলো। এ ছাড়া একটি ‘মোবাইল সিকিউরিটি অ্যাপস’ স্মার্টফোনে ইনস্টল করে রাখুন, যাতে নতুন কোনো অ্যাপ্লিকেশন নামানোর আগে সেটি আপনাকে সতর্ক করে দিতে পারে যে অ্যাপ্লিকেশনটি যন্ত্রের জন্য ক্ষতিকর কি না।

ওয়াই-ফাই হটস্পটে প্রায় সবাই পাবলিক ওয়াই ফাই ব্যবহার করতে পারে। এ বিষয়টি স্মার্টফোনের নিরাপত্তার জন্য হুমকি। যেসব হটস্পটে নিরাপত্তাব্যবস্থা দুর্বল, সেখানে পারতপক্ষে ইন্টারনেট ব্যবহার না করাই ভালো। যেসব নেটওয়ার্ক ডব্লিউপিএ ২-এর বদলে ডব্লিউপিএ দ্বারা নিয়ন্ত্রিত, সেই নেটওয়ার্ক ব্যবহার করলে ব্যবহারকারীর তথ্য চুরি হওয়ার আশঙ্কা বেশি। যেসব নেটওয়ার্কে হালনাগাদ প্রযুক্তির মাধ্যমে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়, সেই নেটওয়ার্ক ব্যবহার করুন।

স্মার্টফোনটি হারিয়ে গেলে বা চুরি হলে ফোনে সংরক্ষিত সব তথ্য আপনি চাইলে মুছে ফেলতে পারেন। আপনার ফোনটি যদি অ্যান্ড্রয়েড, ব্ল্যাকবেরি কিংবা উইন্ডোজ ফোন হয়, তাহলে অন্যদের তৈরি অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে সহজে রিমোটলি সব তথ্য ফোন থেকে মুছে ফেলা যায়। যেমন আইফোনের ক্ষেত্রে মোবাইলমি (MobileMe) অ্যাপটি চালু করে নিলে এটি ব্যবহার করে অ্যাপলের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আইফোনটিকে ট্র্যাক করা যায় কিংবা সব তথ্য রিমোটলি মুছে ফেলা যায়। অ্যাপ্লিকেশনটি অ্যাপল স্টোর থেকে নামিয়ে নিতে পারবেন।

আপনার স্মার্টফোনের অপারেটিং সিস্টেম ও অ্যাপ্লিকেশনগুলোর সর্বশেষ সংস্করণ ব্যবহার করুন অথবা সেগুলো হালনাগাদ রাখুন সব সময়। হালনাগাদ ফাইলে নতুন নতুন ফিচার যুক্ত হয়, যা অপারেটিং সিস্টেমে বা অ্যাপসে কিছুটা পরিবর্তন এনে দেয়। এ ছাড়া হালনাগাদ ফাইলগুলোয় সিকিউরিটি ফিক্সের বিষয়গুলোও থাকে, যা আপনার স্মার্টফোনটিকে আরও নিরাপত্তা দেয়। তাই স্মার্টফোনে হালনাগাদের কোনো নোটিফিকেশন এলে দেরি না করে হালনাগাদ করাই ভালো।

আপনার বর্তমান অবস্থানটি সবার কাছে প্রকাশ না করতে চাইলে জিপিএস বন্ধ রাখুন। কেবল প্রয়োজনেই জিপিএস ব্যবহার করুন। যেসব অ্যাপ্লিকেশনে আপনার অবস্থান-সংক্রান্ত তথ্য চাওয়া হয়, সেগুলোও পরিহার করার চেষ্টা করুন। কারণ, আপনার অবস্থান-সম্পর্কিত তথ্য ব্যবহার করে অনেকেই আপনার ক্ষতি করার চেষ্টা করতে পারে।

অনেক স্মার্টফোন ব্যবহারকারী ব্লুটুথ সব সময় সক্রিয় রাখেন। ব্লুটুথ সহজেই হ্যাকারদের জন্য সিকিউরিটি হোল তৈরি করে দেয়। কাজেই ব্লুটুথ সব সময় অফ করে রাখাই নিরাপদ। তা ছাড়া ব্লুটুথ অন থাকলে স্মার্টফোনের ব্যাটারির চার্জও দ্রুত শেষ হয়।
তথ্যসূত্র: ( FB Speed )
আশা করি আজকের প্রথম আলো থেকে শেয়ার করা টিপসগুলো আপনাদের কাজে আসবে। আর আপনারা নিজের প্রিয় স্মার্টফোনের নিরাপত্তার বিষয়টা ভালো ভাবেই নজরে নিবেন।
যেকোনো সমস্যা হলে comment করে জানাবেন। খারাপ-ভাল-মন্দ যেরকমই লাগে তা অবশ্যই comment করে জানাবেন। ধন্যবাদ।।
ব্যবহারের সুবিধা ও সাশ্রয়ী হয়ায় দিন দিন জনপ্রিয় হচ্ছে স্মার্টফোন। বর্তমান সময়ে স্মার্টফোন সবার হাতের নাগালে, এজন্য স্মার্টফোন প্রতিনিয়ত ব্রিক্রি এবং উৎপাদনও ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। সেইসাথে দামটা যেমন কমেছে, তেমনি কমেছে নিরাপত্তার বিষয়টাও। আমাদের অল্প-সল্প নজরদারির কারণে নিরাপত্তার ঝুঁকিটাও বাড়ছে। এজন্য বর্তমানে নিরাপত্তার বিষয়টাও আমাদের কাছে অনেক গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাই নিচে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ টিপস শেয়ার করলাম——-
নজরে রাখুন নিজের যন্ত্র______________________________________________

অসাবধানতায় বা ভুল করে যাতে আপনার যন্ত্রটি রেস্তোরাঁ, ইন্টারনেট ক্যাফে, যানবাহন অথবা বাইরে কোথাও ফেলে রেখে না আসেন, এ ব্যাপারে সচেষ্ট থাকুন। আপনার স্মার্টফোন অ্যান্ড্রয়েড-চালিত হলে অবশ্যই একটি নিরাপত্ত অ্যাপ্লিকেশন বা অ্যাপ ইনস্টল করে রাখুন, যাতে যন্ত্রটি হারিয়ে গেলে সেটি কোথায় আছে, তা চিহ্নিত করা যায়। প্রতিটি স্মার্টফোনের নিজস্ব বা অন্যের তৈরি অ্যাপ পাওয়া যায়। আইফোন ব্যবহারকারীরা এ ধরনের একটি অ্যাপ্লিকেশন http://bit.ly/azWnft ঠিকানা থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারেন।
ব্যবহার করুন নিরাপত্তা সংকেত________________________________________

প্রতিটি স্মার্টফোনেই নিরাপত্তা সংকেত ব্যবহার করে ফোন আনলক করে রাখা যায়। নিরাপত্তা সংকেতটি অবশ্যই সহজ না হয়ে কঠিন হওয়া উচিত। মাঝে মাঝে এই সংকেত বদলানো উচিত। তাহলে অনাকাঙ্ক্ষিত কেউ আপনার যন্ত্রে ঢুকতে পারবে না। এমনকি ফোনটি চুরি হয়ে গেলে বা হারিয়ে গেলেও তথ্য থাকবে সুরক্ষিত। নিরাপত্তা কোড বা পাসওয়ার্ড ব্যবহার করতে প্রথমে স্মার্টফোনের Setting-এ গিয়ে Security অপশনে যান। এরপর Change screen lock অপশনে গিয়ে Password অপশনটি পাবেন।
অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহারে সতর্ক থাকুন______________________________________

স্মার্টফোনের সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো, এতে নানা ধরনের অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করা যায়। প্রায় সব ধরনের কাজের জন্যই আপনি প্রচুর অ্যাপ্লিকেশন পাবেন অ্যাপস স্টোর থেকে বিনা মূল্যে। বিনা মূল্যে পাওয়া যেকোনো অ্যাপ্লিকেশন ইনস্টল করার আগে ভেবে দেখুন, এটি একটি ম্যালওয়্যার বা ভাইরাসও হতে পারে কিংবা আপনার মুঠোফোনের নিরাপত্তায় ছিদ্র তৈরি করে দিতে পারে। তাই যেকোনো অ্যাপ্লিকেশন ইনস্টল করার আগে অবশ্যই দেখে নেবেন, অ্যাপ্লিকেশনটি কারা তৈরি করেছে, এর কী কাজ ও এর পর্যালোচনাগুলো। এ ছাড়া একটি ‘মোবাইল সিকিউরিটি অ্যাপস’ স্মার্টফোনে ইনস্টল করে রাখুন, যাতে নতুন কোনো অ্যাপ্লিকেশন নামানোর আগে সেটি আপনাকে সতর্ক করে দিতে পারে যে অ্যাপ্লিকেশনটি যন্ত্রের জন্য ক্ষতিকর কি না।
সতর্ক থাকুন ওয়াই-ফাই জোনে_________________________________________

ওয়াই-ফাই হটস্পটে প্রায় সবাই পাবলিক ওয়াই ফাই ব্যবহার করতে পারে। এ বিষয়টি স্মার্টফোনের নিরাপত্তার জন্য হুমকি। যেসব হটস্পটে নিরাপত্তাব্যবস্থা দুর্বল, সেখানে পারতপক্ষে ইন্টারনেট ব্যবহার না করাই ভালো। যেসব নেটওয়ার্ক ডব্লিউপিএ ২-এর বদলে ডব্লিউপিএ দ্বারা নিয়ন্ত্রিত, সেই নেটওয়ার্ক ব্যবহার করলে ব্যবহারকারীর তথ্য চুরি হওয়ার আশঙ্কা বেশি। যেসব নেটওয়ার্কে হালনাগাদ প্রযুক্তির মাধ্যমে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়, সেই নেটওয়ার্ক ব্যবহার করুন।
মুছে ফেলুন সব তথ্য_________________________________________________

স্মার্টফোনটি হারিয়ে গেলে বা চুরি হলে ফোনে সংরক্ষিত সব তথ্য আপনি চাইলে মুছে ফেলতে পারেন। আপনার ফোনটি যদি অ্যান্ড্রয়েড, ব্ল্যাকবেরি কিংবা উইন্ডোজ ফোন হয়, তাহলে অন্যদের তৈরি অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে সহজে রিমোটলি সব তথ্য ফোন থেকে মুছে ফেলা যায়। যেমন আইফোনের ক্ষেত্রে মোবাইলমি (MobileMe) অ্যাপটি চালু করে নিলে এটি ব্যবহার করে অ্যাপলের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আইফোনটিকে ট্র্যাক করা যায় কিংবা সব তথ্য রিমোটলি মুছে ফেলা যায়। অ্যাপ্লিকেশনটি অ্যাপল স্টোর থেকে নামিয়ে নিতে পারবেন।
নিরাপত্তা হালনাগাদ রাখুন____________________________________________

আপনার স্মার্টফোনের অপারেটিং সিস্টেম ও অ্যাপ্লিকেশনগুলোর সর্বশেষ সংস্করণ ব্যবহার করুন অথবা সেগুলো হালনাগাদ রাখুন সব সময়। হালনাগাদ ফাইলে নতুন নতুন ফিচার যুক্ত হয়, যা অপারেটিং সিস্টেমে বা অ্যাপসে কিছুটা পরিবর্তন এনে দেয়। এ ছাড়া হালনাগাদ ফাইলগুলোয় সিকিউরিটি ফিক্সের বিষয়গুলোও থাকে, যা আপনার স্মার্টফোনটিকে আরও নিরাপত্তা দেয়। তাই স্মার্টফোনে হালনাগাদের কোনো নোটিফিকেশন এলে দেরি না করে হালনাগাদ করাই ভালো।
জিপিএস চালু রাখুন প্রয়োজনে__________________________________________

আপনার বর্তমান অবস্থানটি সবার কাছে প্রকাশ না করতে চাইলে জিপিএস বন্ধ রাখুন। কেবল প্রয়োজনেই জিপিএস ব্যবহার করুন। যেসব অ্যাপ্লিকেশনে আপনার অবস্থান-সংক্রান্ত তথ্য চাওয়া হয়, সেগুলোও পরিহার করার চেষ্টা করুন। কারণ, আপনার অবস্থান-সম্পর্কিত তথ্য ব্যবহার করে অনেকেই আপনার ক্ষতি করার চেষ্টা করতে পারে।
নিষ্ক্রিয় রাখুন ব্লুটুথ__________________________________________________

অনেক স্মার্টফোন ব্যবহারকারী ব্লুটুথ সব সময় সক্রিয় রাখেন। ব্লুটুথ সহজেই হ্যাকারদের জন্য সিকিউরিটি হোল তৈরি করে দেয়। কাজেই ব্লুটুথ সব সময় অফ করে রাখাই নিরাপদ। তা ছাড়া ব্লুটুথ অন থাকলে স্মার্টফোনের ব্যাটারির চার্জও দ্রুত শেষ হয়।
তথ্যসূত্র: ( FB Speed )
প্রথম আলো।
প্রজন্ম ডট কম।
গুগল মামার ছবি
আশা করি আজকের প্রথম আলো থেকে শেয়ার করা টিপসগুলো আপনাদের কাজে আসবে। আর আপনারা নিজের প্রিয় স্মার্টফোনের নিরাপত্তার বিষয়টা ভালো ভাবেই নজরে নিবেন।
যেকোনো সমস্যা হলে comment করে জানাবেন। খারাপ-ভাল-মন্দ যেরকমই লাগে তা অবশ্যই comment করে জানাবেন। ধন্যবাদ।।